কয়েক শ ধাপ সিঁড়ি দিয়ে উঠলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায়। বাঁধানো চত্বর পার হলেই বৌদ্ধ স্থাপত্যে গড়া সাদা-সোনালি কারুকার্যের অপূর্ব মন্দির। মন্দিরের সোনালি চূড়ায় ঠিকরে পড়ছে সূর্যের আলো।
অনিন্দ্যসুন্দর এই মন্দিরের নাম রামজাদি। পর্যটন নগর বান্দরবানের মুকুটে নতুন পালক। মন্দিরের উচ্চতা ১৩০ ফুট। সেদিক থেকে এটি দেশের অন্যতম উঁচু মন্দিরও। বান্দরবানের আরেক বিখ্যাত মন্দির স্বর্ণজাদির চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি এর উচ্চতা। ১২ বছর ধরে নির্মাণকাজ চলার পর ১০ ফেব্রুয়ারি এটি পর্যটক ও পুণ্যার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই রামজাদির সৌন্দর্য দেখতে ছুটছেন পর্যটকেরা।
বান্দরবান-রোয়াংছড়ি সড়কের হদাবাবুর ঘোনায় পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত হয়েছে রামজাদি। মূল শহর থেকে ইজিবাইক িকংবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মন্দিরে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ১৫ মিনিট। মন্দিরটি উদ্বোধনের পর থেকেই দর্শনার্থীরা আসছেন। এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে ধর্মীয় মেলাও।
সম্প্রতি এই মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, পুণ্যার্থী ও পর্যটকেরা দলে দলে আসছেন মন্দির দেখতে। মন্দিরের মূল প্রবেশদ্বারেই স্থাপন করা হয়েছে নয়টি বুদ্ধমূর্তি। এ ছাড়া মূল মন্দিরের ভেতরে ছোট বড় আরও ১ হাজার ৬১টি বুদ্ধ ও তাঁর নির্বাণপ্রাপ্ত শিষ্যদের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে।
পাহাড় ও অরণ্যবেষ্টিত এই মন্দিরের স্থপতি মিয়ানমারের উসান উইন। গুরু ভান্তে হিসেবে খ্যাত স্বর্ণমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা উ পঞা জোত মহাথের এই মন্দিরেরও প্রতিষ্ঠাতা। রামজাদির নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বলেন, ২০০৪ সালে রামজাদির নির্মাণ শুরু হয়েছিল। বহু বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে পুণ্যার্থীদের দান ও স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড সড়ক নির্মাণে ও পাহাড়ের মাটি ক্ষয় রোধে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছে।
মূল জাদি (মন্দির) ছাড়াও এখানে আরও ২৭টি ছোট জাদি রয়েছে। এগুলোর প্রতিটির উচ্চতা ২১ ফুট। মূল জাদি ও সহজাদিগুলোতে পুণ্যার্থীদের দান করা ১ হাজার ৬১টি বুদ্ধমূর্তি বসানো হয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি দণ্ডায়মান শ্বেতপাথরের বুদ্ধমূর্তি।
বান্দরবান-রোয়াংছড়ি সড়কের হদাবাবুর ঘোনায় পাহাড়ের চূড়ায় নির্মিত হয়েছে রামজাদি। মূল শহর থেকে ইজিবাইক িকংবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মন্দিরে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র ১৫ মিনিট। মন্দিরটি উদ্বোধনের পর থেকেই দর্শনার্থীরা আসছেন। এর মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে ধর্মীয় মেলাও।
সম্প্রতি এই মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, পুণ্যার্থী ও পর্যটকেরা দলে দলে আসছেন মন্দির দেখতে। মন্দিরের মূল প্রবেশদ্বারেই স্থাপন করা হয়েছে নয়টি বুদ্ধমূর্তি। এ ছাড়া মূল মন্দিরের ভেতরে ছোট বড় আরও ১ হাজার ৬১টি বুদ্ধ ও তাঁর নির্বাণপ্রাপ্ত শিষ্যদের মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে।
পাহাড় ও অরণ্যবেষ্টিত এই মন্দিরের স্থপতি মিয়ানমারের উসান উইন। গুরু ভান্তে হিসেবে খ্যাত স্বর্ণমন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা উ পঞা জোত মহাথের এই মন্দিরেরও প্রতিষ্ঠাতা। রামজাদির নির্মাণ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বলেন, ২০০৪ সালে রামজাদির নির্মাণ শুরু হয়েছিল। বহু বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে পুণ্যার্থীদের দান ও স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড সড়ক নির্মাণে ও পাহাড়ের মাটি ক্ষয় রোধে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছে।
মূল জাদি (মন্দির) ছাড়াও এখানে আরও ২৭টি ছোট জাদি রয়েছে। এগুলোর প্রতিটির উচ্চতা ২১ ফুট। মূল জাদি ও সহজাদিগুলোতে পুণ্যার্থীদের দান করা ১ হাজার ৬১টি বুদ্ধমূর্তি বসানো হয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি দণ্ডায়মান শ্বেতপাথরের বুদ্ধমূর্তি।
No comments:
Post a Comment